নিজস্ব প্রতিবেদক:
হাটহাজারী উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নের নন্দীরহাট থেকে দীর্ঘ ৮ বছর পরে স্বামী-স্ত্রীসহ ২১টি মামলার সাজা গ্রেফতারীভুক্ত পলাতক ৩ জন আসামী গ্রেফতার করে মডেল থানার পুলিশ।
শনিবার (১২ আগস্ট) বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের কে আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলেন,১। উত্তম পালিত, পিতা-বাদল পালিত, সাং-উত্তর ফতেয়াবাদ উত্তর পাড়া, ডাকঘর-নন্দীরহাট, থানা-হাটহাজারী।
২। পান্না পালিত, স্বামী-উত্তম পালিত, পিতা-রাখাল সরকার, সাং-উত্তর ফতেয়াবাদ উত্তর পাড়া, নন্দিরহাট, থানা-হাটহাজারী।
৩। মোঃ ওয়াহেদ মুজিব, পিতা-মৃত হাজী আলী আহমদ কোম্পানী, সাং-উত্তর বুডিশ্বর আলী আহমদ কোম্পানীর বাড়ী থানা-হাটহাজারী।
হাটহাজারী মডেল থানার ওসি মনিরুজ্জামান বলেন, আমাদের সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহোদয়ের সার্বিক তদারকী ও দিক নির্দেশনায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলার চন্দঘোনা থানাধীন বাঙ্গালহালিয়া এলাকার দূর্গম পাহাড় থেকে ২১টি মামলা সাজাপ্রাপ্ত গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামী উত্তম পালিত, পিতা-বাদল পালিত, সাং-উত্তর ফতেয়াবাদ উত্তর পাড়া, ডাকঘর-নন্দীরহাট, থানা-হাটহাজারী, জেলা-চট্টগ্রাম ও ০২টি মামলা সাজাপ্রাপ্ত গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামী পান্না পালিত, স্বামী-উত্তম পালিত, পিতা-রাখাল সরকার, সাং-উত্তর ফতেয়াবাদ উত্তর পাড়া, নন্দিরহাট, থানা-হাটহাজারী, জেলা-চট্টগ্রামদ্বয়কে গ্রেফতার করা হয়।
তিনি আরও বলেন, আসামীদ্বয় দীর্ঘ ৮/৯ বছর যাবৎ পলাতক ছিলেন।এছাড়া ৩টি মামলার গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামী মোঃ ওয়াহেদ মুজিব, পিতা-মৃত হাজী আলী আহমদ কোম্পানী, মাতা-লায়লা বেগম, সাং-উত্তর বুডিশ্বর আলী আহমদ কোম্পানীর বাড়ী থানা-হাটহাজারী, জেলা-চট্টগ্রামকে এএসআই আলী আজম মদুনাঘাট তদন্ত কেন্দ্র এলাকা হইতে গ্রেফতার করেন। গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে যথাযথ পুলিশ স্কটের মাধ্যমে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ্য করা হয়েছে।