নিজস্ব প্রতিবেদক:
আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ও প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড অনুপম সেন বলেছেন, হাজার বছরের পরাধীন বাঙালি জাতির মুক্তি এসেছে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বেই। তাই পৃথিবীর ইতিহাসে যতদিন বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র ও বাঙালি জাতি টিকে থাকবে ততদিন বঙ্গবন্ধুর নাম অমর-অক্ষয় হয়ে থাকবে।
শুক্রবার (১৭ মার্চ) বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৩ তম জন্মবাষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ব মানচিত্রে বাঙালির জন্যে একটি স্বাধীন স্বতন্ত্র ভু খন্ড সৃষ্টির জন্যেই মূলতঃ বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয়েছিলো।
সংঠনের সভাপতি ও সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ সালাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ডা ইসমাইল খান, বিশেষ আলোচক ছিলেন সাধারণ সম্পাদক শেখ মো আতাউর রহমান ও আওয়ামী লীগ জাতীয় পরিষদের সাবেক সদস্য এডভোকেট আনোয়ারুল কবির, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দেবাশীষ পালিতের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন সহ সভাপতি অধ্যাপক মো মঈনুদ্দিন,এড ফখরুদ্দিন চৌধুরী,মো আবুল কালাম আজাদ,জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন শাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন বাবলু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আলাউদ্দিন সাবেরী,ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক জাফর আহমদ, প্রচার সম্পাদক প্রদীপ চক্রবত্তী,যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক নাজিম উদ্দিন তালুকদার,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক এনায়েত হোসেন নয়ন,উপ দপ্তর সম্পাদক আ স ম ইয়াছিন মাহমুদ, কার্যনিবাহী সদস্য ফোরকান উদ্দিন আহমেদ,মো সেলিম উদ্দিন, গোলাম রব্বানী,ডা নুর উদ্দিন জাহেদ,মনজুর মোর্শেদ ফিরোজ, জেলা আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য মহিউদ্দিন চৌধুরী,জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী দিলোয়ারা ইউসুফ,জেলা যুবলীগ সভাপতি এস এম রাশেদুল আলম,মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদিকা এড বাসন্তী প্রভা পালিত, যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মো শাহজাহান,যুব মহিলা লীগ আহবায়িকা রওশন আরা রত্না, জেলা মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি হারুন অর রশীদ, জেলা তাতী লীগ সদস্য সচিব রূপক দেব অপু প্রমুখ।
অন্যান্য কর্মসূচীর মধ্যে ভোরে দোস্ত বিল্ডিং কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান,বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচার ও দূঃস্থদের মাঝে খাবার পরিবেশন করা হয়।