নোটিশ :
hathazarinews.com ওয়েব সাইটে আপনাকে স্বাগতম...
সংবাদ শিরোনাম:
ফরহাদাবাদে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার কে ঘর নির্মাণ করে দেয়া হবে: উপদেষ্টা ফারুক ই আজম হাটহাজারীতে আগুনে পুড়লো ৪ পরিবারের বসতঘর পণ্ডিত স্বর্ণময় চক্রবর্তীর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন হাটহাজারীতে বন্যা দূর্গতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার  ফরহাদাবাদের বংশালে বন্যা কবলিত ভাইকে দেখতে গিয়ে বোনের মৃত্যু ফরহাদাবাদে মধ্যে রাতে বন্যার পানি ঘরে: মালামাল বের করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট যুবক নিহত হাটহাজারীতে নির্মাণাধীন ভবনে পড়েছিল ব্যবসায়ীর লাশ বীর মুক্তিযোদ্ধা এলএমজি মাহাবুর ইন্তেকাল  নরমাল ডেলিভারিতে ৮ নবজাতকের জন্ম হাটহাজারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রবিবার থেকেই হাটহাজারী মডেল থানার পুলিশি কার্যক্রম শুরু: ওসি মনিরুজ্জামান 
ক্ষতিপূরণ না দিয়ে হাটহাজারী-রাউজান মহাসড়কের কাজ করার অভিযোগে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মানববন্ধন!

ক্ষতিপূরণ না দিয়ে হাটহাজারী-রাউজান মহাসড়কের কাজ করার অভিযোগে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মানববন্ধন!

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:
হাটহাজারী-রাউজান মহাসড়কের হাটহাজারী পৌরসভার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পূর্ব পাশের ৩৬ শতক নালিশ নাল জায়গায় নির্মিত ৪০টি দোকান ভেঙে ক্ষতিপূরণের টাকা পরিশোধ না করে মহাসড়কের কাজ শুরু করার অভিযোগে মানববন্ধন করেছেন জায়গার মালিকরা।

বিজ্ঞাপন

শনিবার (৪ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হাটহাজারী উপজেলা পরিষদের সামনে মানববন্ধন করেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবাররা।

মানববন্ধনে অংশ নেয়া ক্ষতিগ্রস্থ পরিবাররা বলেন,গত কয়েকদিন ধরে হাটহাজারী উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পূর্ব পাশের
মহাসড়কের কাজ শুরু করে সড়ক বিভাগ। জমির মালিকদের ক্ষতিপূরণের টাকা পরিশোধ না করে কাজ শুরু করায় এলাকার ফুসে ওঠে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো। তারা সড়কের কাজ বন্ধ করে দিয়ে ক্ষতিপূরণের টাকা পাওয়ার দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

জায়গার মালিকরা বলেন, আমাদের মৌরশী সম্পত্তিতে দীর্ঘদিন আগে নির্মিত প্রায় ৪০টি দোকানের উপার্জন দিয়ে চলতো আমাদের সংসার। দোকানগুলো ভেঙে দেয়ায় পথে বসতে হবে ১০০ পরিবারকে। চরম হতাশায় নিমজ্জিত হতে হবে। যদি সড়কের জন্য অধিগ্রহণকৃত ক্ষতিপূরণের টাকা পেলে আমরা বিকল্প কিছু ব্যবসা করে সংসার চালাতে পারব বলে মনে করছি।

বিজ্ঞাপন

তারা জানান, আমাদের ৩৬ শতক নালিশ নাল ভুমি সড়কের জন্য অধিগ্রহণ করেছে। আমাদের ক্ষতিপূরণের কোনো টাকা পরিশোধ না করে কাজ শুরু করে দিয়েছে। আমরা ঠিকাদার ও সড়ক বিভাগকে বার বার বাধা দিলে তারা বাধা উপেক্ষা করে আমাদের কে মারধর ও পেলোটার এবং স্কেবেটর দিয়ে মাটি চাপায় মেরে ফেলার হুমকি দেয়। তাই আমরা বাধ্য হয়ে গত ২ নভেম্বর ৩ জনের নাম উল্লেখ করে হাটহাজারী মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। এছাড়াও গত ২২ অক্টোবর চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক বরাবর ভুমি অধিগ্রহণ ও ক্ষতিপূরণ চেয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন




সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত,© এই সাইডের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Desing & Developed BY ServerNeed.com