নোটিশ :
hathazarinews.com ওয়েব সাইটে আপনাকে স্বাগতম...
সংবাদ শিরোনাম:
ফরহাদাবাদে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার কে ঘর নির্মাণ করে দেয়া হবে: উপদেষ্টা ফারুক ই আজম হাটহাজারীতে আগুনে পুড়লো ৪ পরিবারের বসতঘর পণ্ডিত স্বর্ণময় চক্রবর্তীর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন হাটহাজারীতে বন্যা দূর্গতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার  ফরহাদাবাদের বংশালে বন্যা কবলিত ভাইকে দেখতে গিয়ে বোনের মৃত্যু ফরহাদাবাদে মধ্যে রাতে বন্যার পানি ঘরে: মালামাল বের করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট যুবক নিহত হাটহাজারীতে নির্মাণাধীন ভবনে পড়েছিল ব্যবসায়ীর লাশ বীর মুক্তিযোদ্ধা এলএমজি মাহাবুর ইন্তেকাল  নরমাল ডেলিভারিতে ৮ নবজাতকের জন্ম হাটহাজারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রবিবার থেকেই হাটহাজারী মডেল থানার পুলিশি কার্যক্রম শুরু: ওসি মনিরুজ্জামান 
চট্টগ্রামে করোনার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু!

চট্টগ্রামে করোনার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু!

হাটহাজারী নিউজ ডেস্ক:
করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর সঙ্গে চট্টগ্রামে বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন ২ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে।এছাড়া করোনা শনাক্ত হয়েছে ৫০ জনের।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

রোববার (১৭ জুলাই) সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

এ পর্যন্ত মোট ৪২ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষ ১৭ জন, মহিলা ১০ জন, শিশু ১৫ জন।

অপরদিকে ৩০০টি নমুনা পরীক্ষা করে নগরে ৪১ জন ও উপজেলায় ৯ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার তুলনায় শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ।

করোনা আক্রান্ত ৪ জন হাটহাজারী, ২ জন ফটিকছড়ি ও ৩ জন বাঁশখালী, আনোয়ারা, পটিয়ার বাসিন্দা। এ পর্যন্ত চট্টগ্রামে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ২৮ হাজার ৩৮ জন। এর মধ্যে মহানগর এলাকায় ৯৩ হাজার ৩১০ জন এবং উপজেলায় ৩৪ হাজার ৭২৮ জন। করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা ১ হাজার ৩৬৬ জন।

সাধারণত বর্ষা মৌসুম এলেই বাড়ে ডেঙ্গুর প্রকোপ। এজন্য এবার বেশ আগেভাগেই প্রস্তুতি নেয় স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ। চট্টগ্রামের সরকারি তিন প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিকাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিসেস (বিআইটিআইডি)-এ আলাদা ব্লক ও শয্যা রাখা হয়েছে।

ফৌজদারহাটের বাংলাদেশ ইনফেকশাস ডিজিজেজ (বিআইটিআইডি) হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মামুনুর রশিদ বলেন, উপসর্গ দেখা দিলে কোভিড ও ডেঙ্গু পরীক্ষা করাতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

এদিকে ২০২০ সালের অক্টোবরে সর্বশেষ মশক জরিপ চালানো হয়। এরপর থেকে আর করা হয়নি জরিপ। এর আগে ২০১৭ সালে আরও একবার হয় মশক জরিপ। যদিও প্রতিবছর এ জরিপ চালানোর কথা রয়েছে।

আর্থিক ও লোকবল সংকটে মশক জরিপ প্রতিবছর করা হয় না জানিয়ে জেলা কীটতত্ত্ববিদ অ্যান্তেজার ফেরদৌস বাংলানিউজকে বলেন, ২০২০ সালের পর চট্টগ্রামে ডেঙ্গু নিয়ে জরিপ চালানো হয়নি।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন




সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত,© এই সাইডের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Desing & Developed BY ServerNeed.com