নিজস্ব প্রতিবেদক:
নগরীর ইপিজেড এলাকায় ২০০৯ সালে এরশাদ হত্যা মামলায় আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ায় দুই বছর আগে কারাগার থেকে বের হওয়া আসামী আরমানের নেতৃত্বে হামলায় লায়লা বেগম নিহত হওয়ার ঘটনায় দুই আসামীর রিমান্ড চেয়েছে ইপিজেড থানা পুলিশ।
সোমবার (১০ জানুয়ারী) তাকে আটক করে।
প্রসঙ্গত, গত ১ জানুয়ারী সকালে নগরীর ইপিজেড থানার ২ নং মাইলের মাথা মহব্বাত আলী মুন্সি বাড়িতে এ হামলার ঘটনায় গুরুত্বর আহত লায়লা বেগম ৬ জানুয়ারি চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে মারা যায়। এরপর গত ৯ জানুয়ারী দুই আসামীকে গ্রেফতার করে ইপিজেড থানা পুলিশ।
গ্রেফতার মো. আরমান, ইমতিয়াজ তারা দুজনই একই এলাকার একই বাড়ির মৃত আবুল বশরের ছেলে। পালিয়ে থাকা আসামী ইরান গ্রেফতারকৃত দুই আসামীর আপন ভাই।
খুনীদের ফাঁসি দাবী করেছেন এ ঘটনায় নিহত লায়লার ছেলে আহত ওমর ফারুক রুবেল।
অন্য আসামীকে দ্রুত গ্রেফতারের দাবী জানান নিহত লায়লা বেগমের মেয়ে তাসফিয়া আক্তার।
আসামীদের কঠিন শাস্তি দাবী করেছেন ২০০৯ সালে হামলায় নিহত এরশাদের মা সখিনা খাতুন।
ভুক্তভোগী পরিবারের একটিই চাওয়া লায়লা বেগম হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা।
পালিয়ে থাকা আসামীকে ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে বলে জানিয়েছে বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. কবিরুল ইসলাম।